সকালের স্কিনকেয়ার রুটিন মেনে চললে, আপনি সারা দিন ধরে ত্বক হাইড্রেটেড এবং উজ্জ্বল রাখতে পারবেন।
ধাপ ১: ক্লিনজিং:
আপনার দিন শুরু করুন একটি নরম, হাইড্রেটিং ক্লিনজার দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে। কাঁচা মধু ও দুধের মিশ্রণ শুষ্ক ত্বকের জন্য অসাধারণ। মধুতে প্রাকৃতিক অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ রয়েছে এবং এটি একটি দারুণ ময়েশ্চারাইজার, অন্যদিকে দুধ ত্বককে নরম করে এবং এক্সফোলিয়েট করে।
ব্যবহারের নিয়ম: এক টেবিল চামচ কাঁচা মধু ও দুই টেবিল চামচ দুধ মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটি আপনার মুখে লাগিয়ে, এক মিনিটের জন্য আলতো করে ম্যাসাজ করুন এবং উষ্ণ জলে ধুয়ে ফেলুন।
ধাপ ২: গোলাপ জল দিয়ে টোনিং:
পরিষ্কার করার পর, আপনার ত্বকে খাঁটি গোলাপ জল দিয়ে টোন করুন। গোলাপ জল ত্বক হাইড্রেটিং করার জন্য পরিচিত, যা শুষ্ক ত্বকের জন্য আদর্শ। এটি ত্বকের pH ব্যালেন্স করে এবং লালচে ভাব কমায়।
ব্যবহারের নিয়ম: গোলাপ জল একটি তুলোর প্যাডে লাগিয়ে আপনার মুখে আলতো করে ছোঁয়ান।
ধাপ ৩: ময়েশ্চারাইজিং:
এ্যালো-ভেরা প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার হিসেবে কাজ করে। গভীর থেকে ময়েশ্চারাইজড করে সফট এবং উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে।
এক্ষেত্রে এ্যালো-ভেরা সমৃদ্ধ এ্যালো-অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন।
ব্যবহারের নিয়ম: আপনার মুখ ও ঘাড়ে কয়েক ফোঁটা অয়েল লাগিয়ে, তা আলতো করে ত্বকে ম্যাসাজ করুন।
ধাপ ৪: আমন্ড তেল দিয়ে ময়েশ্চারাইজিং:
ময়েশ্চার আটকে রাখতে ভালো মানের আমন্ড তেল ব্যবহার করুন। আমন্ড তেল শুধু হাইড্রেটিংই নয়, এটি ভিটামিন ই সমৃদ্ধ, যা ত্বককে পুষ্টি দেয় এবং কঠিন পরিবেশগত কারণগুলি থেকে রক্ষা করে। রঙন হারবালসে কিন্তু ১০০% অরিজিনাল আমন্ড অয়েল পাবেন।
ধাপ ৫:
সানস্ক্রিন:
যেকোনো ঋতুতেই সানস্ক্রিন ব্যবহার করা বাদ দেয়া যাবেনা। অবশ্যই ভালো ব্র্যান্ডের সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে।
এগুলো ছাড়াও প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন, ফলমূল, শাকসবজি খাদ্য তালিকায় রাখুন।