“শসা, যা সাধারণত গ্রীষ্মকালীন ফল হিসাবে পরিচিত, আসলে বছরজুড়েই আমাদের রান্নাঘরে প্রধান একটি উপাদান। এর শীতল স্বভাব এবং ক্রাঞ্চি টেক্সচার এটিকে সালাদ, জুস, এবং স্ন্যাকসে জনপ্রিয় করে তোলে। শসার পানির পরিমাণ উচ্চ হওয়ায় এটি ডিহাইড্রেশন প্রতিরোধে সাহায্য করে এবং স্কিন কেয়ারে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।”
“শসা তার পুষ্টিগুণের জন্য বিখ্যাত। এটি ভিটামিন কে, ভিটামিন বি, পটাসিয়াম, এবং ম্যাগনেশিয়ামে সমৃদ্ধ। এই উপাদানগুলি হাড়ের স্বাস্থ্য, হার্ট ফাংশন, এবং নার্ভাস সিস্টেমের উন্নতি সাধনে সাহায্য করে। এছাড়াও, শসা তার ডায়েটারি ফাইবারের জন্য হজম প্রক্রিয়াকে সহায়তা করে।”
“সৌন্দর্য চর্চায় শসার ব্যবহার বহুল প্রচলিত। এর প্রাকৃতিক শীতলতা ও জলীয় উপাদান চোখের নীচে ফোলা ভাব কমাতে এবং ত্বকের স্বাভাবিক আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। সরাসরি শসা কেটে মুখে লাগানো বা শসার রস ত্বকে প্রয়োগ করা ত্বকের উজ্জ্বলতা এবং মসৃণতা বাড়ায়।”
স্বাস্থ্যকর জীবনধারার অংশ হিসেবে, শসা আপনার দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় অবশ্যই রাখা উচিত। এটি স্বাস্থ্য এবং সৌন্দর্যের উভয় ক্ষেত্রেই আপনার প্রতিদিনের অংশীদার হতে পারে।”
শসার টোনার তৈরির প্রক্রিয়া:
১. শসা পরিষ্কার করা:
- প্রথমে শসাটি ভালোভাবে ধুয়ে নিন যাতে কোনো ময়লা বা অবশিষ্টাংশ না থাকে। এটি নিশ্চিত করবে যে টোনারটি বিশুদ্ধ এবং দূষণমুক্ত থাকবে।
২. ব্লেন্ড করা:
- পরিষ্কার করা শসাটি ছোট টুকরো করে কেটে নিন।
- এই টুকরোগুলি ব্লেন্ডারে রেখে মসৃণ তরল হওয়া পর্যন্ত ব্লেন্ড করুন।
৩. ছেঁকে নেওয়া:
- একটি সূক্ষ্ম চালনি বা মালমলের কাপড় দিয়ে ব্লেন্ড করা শসার মিশ্রণটি ছাঁকুন। এটি তরল ও কঠিন অংশ পৃথক করে দেবে।
- সম্ভব পরিমাণ তরল বের করতে আলতো চাপ দিন। এই তরলটিই হলো আপনার শসার টোনার।
৪. সংরক্ষণ:
- টোনারটি একটি পরিষ্কার এবং জীবাণুমুক্ত বোতলে রাখুন। কাঁচের বোতল এতে বেশি উপযোগী।
- দীর্ঘস্থায়ী সংরক্ষণের জন্য টোনারটি ফ্রিজে রাখুন।
Tnx for this valuable information
আসসালামু আলাইকুম। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যর জন্য।